1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
শিরোনামঃ
আওয়ামী লীগের কোন ঠাঁই হবে না বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে দেখতে চায়না গেজেট ভুক্ত হলো শেরপুরে এলজিইডি’র ৪৭৯টি কাঁচা সড়ক গোপালগঞ্জ হবে বিএনপির উর্বরভূমি – সৈয়দ জয়নুল আবেদিন মেজবাহ বটিয়াঘাটা গঙ্গারামপুর সরকারি হাট-বাজারের জায়গা দখল করে পাকা ভবন নির্মাণের অভিযোগ ইপিজেড থানার নয়ারহাট এলাকা থেকে১৫ কেজি গাঁজাসহ ১ জন কে আটক করেছে পুলিশ ইপিজেড থানা -৩৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন ঝিনাইগাতীতে মহারশি সাহিত্য পরিষদের ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও আন্তর্জাতিক গুণীজন সম্নাননা অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটের কালাইয়ে বীজ আলু নিয়ে কারসাজি ভ্রাম্যমান আদালতে অভিযানে আটক-২ জরিমানা -৪ নানা কর্মসূচির মধ্যেদিয়ে কালাইয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস আমতলীতে পৃথকভাবে বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত!

বিষ দিয়ে আমতলীতে মেরে ফেলা হয়েছে লাখ টাকার মাছ

  • আপডেট সময়ঃ শনিবার, ৬ আগস্ট, ২০২২
  • ১০৫ জন দেখেছেন

সাইফুল্লাহ নাসির,আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধিঃ বরগুনার আমতলীতে পুর্ব শত্রুতার জেরে এক মৎস্য চাষীর পুকুরে বিষ দিয়ে মাছ লাখ টাকার নিধন করেছে প্রতিপক্ষরা।

জানা গেছে,উপজেলার আঠারগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ গাজীপুর গ্রামের এক মৎস্য চাষির পুকুরে বিষ দিয়ে লাখ টাকার মাছ নিধন করেছে প্রতিপক্ষরা।

শনিবার (৬ আগষ্ট) সকালে প্রতিদিনের মতো পুকুরে মাছের খাবার দিতে গেলে মাছগুলো ভেসে উঠতে দেখেন চাষি মোশারেফ হাওলাদার।

এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্থ মৎস্য চাষি মোশারেফ হাওলাদার ও শামীম মৃধা জানান,বাড়ির পাশের পুকুরে তারা মাছ চাষ করে আসছেন।পুকুরে বিভিন্ন জাতের পনের থেকে বিষ মণ মাছের পোনা ছেড়েছেন। আগামী কিছুদিনের মধ্যে মাছগুলো বিক্রির উপযোগী হওয়ার কথা। এরই মধ্যে শনিবার সকালে পুকুরে মাছের খাবার দিতে গেলে দেখেন পুকুরে পোনা মাছগুলো মরে ভেসে উঠছে।দুপুরের পুকুরের বাকি মাছ গুলোও মরে ভেসে উঠে। এতে তার প্রায় অনুমানিক এক লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। মোশারেফ হাওলাদার অভিযোগ করেন, কয়েকদিন ধরে প্রতিবেশী মৃত্যু কাঞ্চন খানের পুত্র শাহিন মাস্টার গংদের সাথে তার বিরোধ চলছিল। আমার সন্দেহ শাহিন মাস্টার ও তার লোকজন আমার পুকুরে বিষ দিয়ে মাছগুলো মেরে ফেলেছে। মোশারেফ হাওলাদার আরও বলেন, শাহীন মাস্টার গংরা এর আগেও আমাদের দুই লক্ষ টাকার মাছ মেরে ফেলেছে।

এবিষয়ে আমি আমতলীর বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে শাহীন মাষ্টার,হানিফ  খান ও মোঃ নুরুল ইসলামসহ আরও ৮/১০ জনকে অজ্ঞাত নামা আসামী করে মামলা করেছি,বর্তমানে মামলাটি আমতলী থানা পুলিশের তদন্তাধীন আছে।এ ব্যাপারে অভিযুক্ত শাহীন মাস্টার বলেন, আমরা এই কাজ করি নাই। আমাদের হয়রানী করার জন্য দায়ী করা হচ্ছে।

আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ,কে,এম মিজানুর রহমান বলেন,বিষয়টি  তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......