মোঃ খলিলুর রহমান,  নানা কারনে সারা বাংলাদেশ ব্যাপী বহুল আলোচিত জেলা চট্টগ্রাম, অলি, আউলিয়া, সাধু- সন্নাসী, রাজনীতিবিদসহ বহু উল্লেখযোগ্য জ্ঞান তাপস ব্যক্তির জন্মস্থানের কারনে সুখ্যাতি রয়েছে চট্রগ্রাম। সেই সুখ্যাতির রাজতিলকে কতিপয় সমাজ বিরোধী ও অপরাধ মনস্ক ব্যক্তি কলঙ্ক লেপনের অপচেষ্টায় পূর্বে লিপ্ত থাকলেও চট্রগ্রাম ইপিজেড থানায় বর্তমান কর্মরত মিডিয়া ও জনবান্ধব অফিসার ইনচার্জ মো: আব্দুল বরিম,‘সাহসিকতা, অসাধারন ব্যক্তিত্ব, প্রজ্ঞা, মেধা ও সর্বোপরি অপরাধ দমনে সর্বাধুনিক কলাকৌশল প্রয়োগের প্রেক্ষিতে তাদের সেই অপচেষ্টা আজ বানের জলের মতো সাগরের পানিতে পতিত হয়েছে। মো: আব্দুল করিম,চট্রগ্রাম ইপিজেড থানার অফিসার ইনচার্জ‘র দায়িত্ব পাওয়ার পর নিজ কর্মদক্ষতা ও অভিজ্ঞতার আলোকে ইপিজেড থানা এলাকা থেকে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড প্রায় শূন্যের কোটায় নিয়ে এসেছেন। যেটি ইপিজেড থানা প্রতিষ্ঠালগ্নে থেকে ইপিজেড বাসী এমন পরিবর্তনের ছাপ আগে কখনও দেখেননি, এমনটাই মতপ্রকাশ করেছে ইপিজেড থানা এলাকার সর্বস্তরের মানুষ। শুধু তাই নয়, জনবান্ধব পুলিশ প্রশাসন গঠন ও জনসেবা মূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে ইপিজেড থানাকে সারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে রোল মডেল হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। সন্ত্রাস ও মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করে ইপিজেড থানাবাসীর নয়নমণিতে পরিনত হয়েছেন, অফিসার ইনচার্জ মো: আব্দুল করিম। রাষ্ট্রের জনগণের জানমালের হেফাজত, শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা এবং জনবান্ধব পুলিশ প্রশাসন গড়ে তুলে জনগনের সাথে সেতুবন্ধন রচনার মাধ্যমে কার্যকর পুলিশ প্রশাসন গড়ে তুলে জনগনকে রাষ্ট্র প্রদত্ত সেবা প্রদান করে জনগণের হৃদয়ে ঠাঁই করে নেওয়ার মাঝেই রয়েছে একজন চৌকস, দক্ষ ও অভিজ্ঞ পুলিশ কর্মকর্তার সফলতা। সে দুরূহ কাজটি অত্যন্ত সফলতার সাথে করতে সক্ষম হয়েছেন ইপিজেড থানার অফিসার ইনচার্জ মো: আব্দুল করিম। স্বমহিমায় নিজে যেমন ভাস্বর হয়েছেন ঠিক তেমনি ভাস্বরিত করেছেন ইপিজেড থানাবাসীকে। দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে সাফল্য ও নিষ্ঠার সাথে রাষ্ট্র অর্পিত যে কোন কাজ সুনিপুর্ণ ও দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর ছিলেন। তিনি দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে ইপিজেড থানা এলাকায়, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সার্বিক উন্নয়নের জন্য কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন করেন।সমৃদ্ধ ঐতিহ্যে ভাস্বরিত ইপিজেড থানার অফিসার ইনচার্জ মো: আব্দুল করিম’র পারিবারিক, ব্যক্তি জীবন ও কর্মজীবন গৌরবোজ্জ্বল পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে, আজ এই গুনী পুলিশ অফিসার পুলিশ বাহিনীর গর্ব। এমন পুলিশ অফিসার যদি দেশের প্রতিটি থানায় হতো অপরাধ মূলক কর্মকাণ্ড অনেকাংশে কমে আসতো এবং পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল হতো জনগণের কাছে। .