1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
  2. mdalamin0972@gmail.com : alamin :
শিরোনামঃ
ঢাকায় নিহত ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী সোহাগের দাফন বরগুনায় সম্পন্ন  বরগুনায় ৩৩০০ কৃষকের মাঝে ভেজা ও নষ্ট সার-বীজ বিতরণ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার গাফলিত” কৃষকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বটিয়াঘাটার ৪ নম্বর সুরখালি ইউনিয়নের জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কর্মী সম্মেলন ২০২৫ বাঁশখালী ডিগ্রি কলেজের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন এডভোকেট আশরাফ হোসেন রাজ্জাক। বালিয়াডাঙ্গীতে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা ভিজিএফের চাল বিতরণে গিয়ে ইউপি সদস্যদের বাধার মুখে এসিল্যান্ড বাঁশখালীতে আস্করিয়া সড়ক নয় যেন মিনি পুকুর বাগেরহাটের ইউএনও মুস্তাফিজুর রহমান মানবতার সেবায় নিয়োজিত গোমস্তাপুরে ছেলে নিখোঁজ ১৩ দিন হলেও এখনো মিলেনি খোঁজ বাবা মায়ের আর্তনাদ ধাড়িয়া বন্দরে বিএনপি’র সদস্য নবায়ন কার্যক্রম সফল

বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বড়বাড়ী ইউনিয়ন পরিষদে জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন ক্যাস্পেইন ২০২২ পালিত ।

  • আপডেট সময়ঃ রবিবার, ২ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৪৩ জন দেখেছেন

মোহাম্মদ  মিলন আকতার, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি:-ঠাকুরগাঁও জেলা বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৮নং বড়বাড়ী ইউনিয়ন পরিষদে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন ক্যাস্পেইন পালিত হয়েছে। এ সময় ৮নং- বড়বাড়ী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ আকরাম আলী জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন ক্যাস্পেইনের শুভ উদ্ভোবধন করেন। আরো উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদ সচিব চন্দনা রানী। এ সময় বড়বাড়ী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সংক্ষিপ্ত ব্যক্তবে তিনি বলেন শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন ইউনিয়ন পরিষদে এসে ফ্রিতে দেওয়া হবে। তিনি বলেন জন্ম ও মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে এর নিবন্ধন নিশ্চিত করতে চায় সরকার। আর এ লক্ষে নতুন করে একটি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সোমবার মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এ বিষয়ে জানান, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। তিনি বলেন, এ লক্ষ্যে এখন থেকে প্রতি বছরের ৬ অক্টোবরকে ‘জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন’ দিবস হিসেবে পালন তরা হবে। আগে এ দিনটিকে শুধুমাত্র ‘জন্ম নিবন্ধন দিবস’ হিসেবে পালন করা হত মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, “দিবসটি উদযাপনের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা এ বিষয়ক পরিপত্রের ‘গ’ ক্রমিকে অন্তর্ভুক্তকরণের প্রস্তাব অনুমোদন হয়।” স্থানীয় সরকারের বিভাগের প্রস্তাবটি অনুমোদনের কারণ ব্যাখ্যায় সচিব বলেন, ‘এসজিজির একটা লক্ষ্যমাত্রা আছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের ৮০ শতাংশ জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধন কমপ্লিট করতে হবে। ওয়ান অব দ্য টার্গেট। সাধারণ মানুষকে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে উৎসাহিত করার লক্ষ্য নিয়ে এ সিদ্ধান্ত।’ সিটি করপোরেশন ও ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্ব হলো জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করা। ইউনিয়ন পরিষদে নিবন্ধন জন্ম-মৃত্যু রেজিস্ট্রারও আছে বলেও জানান সচিব খন্দকার আনোয়ারুল। তিনি বলেন, ‘জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর ৮ ধারা অনুযায়ী শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন, কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন করতে হবে। এটাকে আরও ইফেক্টিভ করার জন্য দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাতে সাধারণ মানুষ আরও উদ্বুদ্ধ হয়। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ক্যাবিনেটকে ইনিশিয়েটিভ নিয়ে একটা কো-অর্ডিনেশন যেন করা হয়।’ এদিকে, স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ স্বাক্ষরিত প্রস্তাবে বলা হয়, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ ২০১৮ সালের ২৩ অক্টোবর প্রতি বছর ৬ অক্টোবরকে ‘জাতীয় জন্ম নিবন্ধন দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে এবং ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে সংশ্লিষ্ট পরিপত্রে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। প্রস্তাবে আরো বলা হয়, ‘ব্যক্তির জন্ম নিবন্ধনের পাশাপাশি তার মৃত্যুও নিবন্ধিত হওয়া আবশ্যক। টেকসই উন্নয়ন অভিষ্টের (এসডিজি) লক্ষ্যমাত্রা ১৬.৯ এবং সূচক ১৭.১৯.২-এ ২০৩০ সালের মধ্যে শতভাগ জন্ম নিবন্ধন এবং ৮০ শতাংশ মৃত্যু নিবন্ধনের বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবস পালনের মাধ্যমে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের বিষয়ে জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।’ এতে আরো বলা হয়েছিল, ‘জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন-২০০৪ (সংশোধিত ২০১৩)’ এর ধারা ৮ অনুসারে শিশুর জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে জন্ম নিবন্ধন এবং কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে মৃত্যু নিবন্ধন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু জন্ম নিবন্ধনের তুলনায় যথাসময়ে মৃত্যু নিবন্ধনের হার আশানুরূপ নয়। আগামীতে দেশের সকল নাগরিকের জন্য শুদ্ধ তথ্যভাণ্ডার তৈরি করার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে মৃত ব্যক্তির উত্তরসূরিদের মৃত্যু নিবন্ধন ও মৃত্যু সনদের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতার অভাব।’

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......