1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
  2. mdalamin0972@gmail.com : alamin :
শিরোনামঃ
ভূমি মেলা -২০২৫ উপলক্ষে গোপালগঞ্জে প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত “বরগুনায়” পুলিশের ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল (টিআরসি) পদে ১২ জন প্রাথমিকভাবে মনোনীত – “ইব্রাহিম খলিল”। নামেই প্রথম শ্রেণির পৌরসভা, নাগরিক সুবিধা একেবারে অপ্রতুল চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১১ কেজি গাঁজা উদ্ধার, স্ত্রী আটক স্বামী পলাতক বরগুনায় জলবায়ু সুশাসন বিষয়ক কারিগরি প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত বরগুনার সদর থানার মামলায় সম্ভুর জামিন নামঞ্জুর কারাগারে প্রেরণ র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম’র অভিযানে হত্যা মামলার পলাতক আসামী জুলহাস মিয়া গ্রেফতার।  গোমস্তাপুরে গলায় ফাঁস দিয়ে বাক প্রতিবন্ধী যুবকের আত্মহত্যা শিক্ষাঙ্গনে বন্ধুত্বের চমক: পিটিআই ইনস্ট্রাক্টর হয়ে এলেন স্কুল জীবনের বান্ধবী ফ্যাসিস্ট দোসরদের নিয়ে রুপসা শ্রমিক দলের কমিটি গঠনের প্রতিবাদে সংবাদ সন্মেলন

নামেই প্রথম শ্রেণির পৌরসভা, নাগরিক সুবিধা একেবারে অপ্রতুল

  • আপডেট সময়ঃ বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫
  • ৭৭ জন দেখেছেন

বরগুনা প্রতিনিধি:
ঢাক-ঢোল পিটিয়ে রাজনৈতিক বিবেচনায় গঠিত বরগুনার আমতলী পৌরসভা বর্তমানে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা পেলেও, নাগরিক সেবার চিত্রে নেই কোনো অগ্রগতি। সঠিক জনসংখ্যা, ভোটার সংখ্যা, এলাকা ও অবকাঠামোগত দিক বিবেচনা না করেই এ পৌরসভার উন্নয়ন হয়েছে কাগজে-কলমে, বাস্তবে নয়। ফলে পৌরবাসী প্রতিনিয়ত নানামুখী সমস্যার মুখে পড়ছেন।

পৌর এলাকায় নেই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কোনো কার্যকর ব্যবস্থা। রাস্তার ধারে, বাসাবাড়ির আশপাশে যেখানে-সেখানে আবর্জনার স্তূপ। নিরাপদ পানি, বিদ্যুৎ ও ড্রেনেজ সমস্যাও রয়ে গেছে দীর্ঘদিনের পুরনো।

বিশেষ করে ২নং ওয়ার্ডের পল্লবী আবাসিক এলাকার অবস্থা শোচনীয়। পৌর ভবনের মাত্র ২০০ গজ দূরে এই এলাকায় কয়েকটি পরিবার প্রতি বর্ষায় জলাবদ্ধতায় চরম দুর্ভোগে পড়ে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সামান্য বৃষ্টিতেই ঘরের ভেতর ঢুকে পড়ে পানি। রান্নাঘর, টয়লেট এমনকি শোবার ঘরও পানিতে ডুবে যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা জাকিয়া সুলতানার পরিবারসহ আশপাশের বহু পরিবার বছরের ছয় থেকে সাত মাস জলাবদ্ধতার শিকার হন। তাদের অভিযোগ, এলাকায় পুরনো ড্রেনেজ ব্যবস্থা থাকলেও, নতুন কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি অনুমতি ছাড়া স্থাপনা নির্মাণ করায় পানি চলাচলের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে বৃষ্টির পানি ও পয়ঃবর্জ্য নিষ্কাশন সম্ভব হচ্ছে না। এতে সৃষ্টি হচ্ছে তীব্র দুর্গন্ধ ও স্বাস্থ্যঝুঁকি।

ভুক্তভোগীরা একাধিকবার পৌরসভায় লিখিত ও মৌখিকভাবে অভিযোগ করলেও কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। সাবেক কাউন্সিলর মুসা মোল্লাও জানিয়েছেন, তিনিও এ বিষয়ে একাধিকবার কর্তৃপক্ষকে জানালেও প্রতিকার পাননি।

এ বিষয়ে পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. রুবেল খান জানান, বিষয়টি সত্য। আমি ইতিমধ্যে পৌর প্রশাসক ও সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সাথে আলোচনা করেছি। জলাবদ্ধতা নিরসনে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা চলছে।

তবে স্থানীয়দের দাবি, কেবল আশ্বাস নয়, দ্রুত বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণই এখন সময়ের দাবি।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......