1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
শিরোনামঃ
জয়পুরহাট পাঁচবিবির মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে কর্মী ও সূধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহের ফুলপুরে জুয়ার আসর পুড়িয়ে দিলো নব যোগদানকৃতওসি রাশেদুজ্জামান: শেরপুরের নবাগত পুলিশ সুপার জনাব মোঃ আমিনুল ইসলাম মহোদয়ের যোগদান ও দায়িত্বভার গ্রহণ শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে ফলজ বৃক্ষ উপহার পেল শিক্ষার্থীরা কোটালীপাড়ায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন ফুলপুর ইসলামী ব্যাংক ম‍্যানেজারের সাথে ফুলপুর প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের আলোচনা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত। যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানাধীন মাস্টারপাড়া এলাকা হতে ০১টি বিদেশী আগ্নেয়াস্ত্র ও  কার্তুজ উদ্ধার। জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে মেধাবী শিক্ষার্থীরা পেল সনদ শেরপুরে প্রতারণার ফাঁদে এক নারী জামায়াত আমিরের ‘ক্ষমা’ নিয়ে মাসুদ সাঈদীর স্ট্যাটাস

নবজাতককে হাসপাতালে রেখে উধাও অভিভাবক

  • আপডেট সময়ঃ বুধবার, ৩ জুলাই, ২০২৪
  • ২৯ জন দেখেছেন

মোহাম্মদ মিলন আকতার,রংপুর বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান:ঠাকুরগাঁওয়ে জেনারেল হাসপাতালে একটি মেয়ে নবজাতক শিশুকে ভর্তি করার প্রায় ২ ঘণ্টার মধ্যেই অভিভাবক।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) রাত পর্যন্ত শিশুটির অভিভাবকের কোনো সন্ধান পায়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষসহ জেলা প্রশাসন।

এরআগে সোমবার সকাল ৮ টায় ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে শিশু ওয়ার্ডে নবজাতক মেয়েটিকে ভর্তি করান এক তরুণ নারী। হাসপাতালে শিশুটিকে ভর্তি করানোর কাগজে ঠিকানা উল্লেখ করা হয়েছে, পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার ময়দানদিঘী। আর অভিভাবকের নাম দেওয়া হয়েছে জয় এবং বাচ্চার নাম লেখা রয়েছে বেবি।

হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে কর্মরত এক সেবিকার (নার্স) এর দেওয়া তথ্য মতে, গত সোমবার (১ জুলাই) সকাল ৮টায় শিশুটিকে নিয়ে এক তরুণ নারী হাসপাতালে আসেন ও ভর্তি করান। সকাল ১০টার পর থেকে শিশুটির পাশে তাকে আর দেখা যায়নি। পরবর্তীতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ খোঁজখবর নিয়েও ওই বাচ্চার কোনো অভিভাবক খুঁজে পাননি। বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিশকে জানালে পুলিশ সরকারি শিশু পরিবারকে জানায়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে এ সম্পর্কে হাসপাতালের আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার (আরএমও) ডা. মো. রকিবুল আলম (চয়ন) বলেন, হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে একটি মেয়ে বাচ্চাকে কে বা কারা রেখে পালিয়ে গেছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত তার খোঁজ নিতে কেউ আসেননি। বাচ্চাটি বর্তমানে সুস্থ আছে ও তাকে শিশু ওয়ার্ডের হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে ।ঠাকুরগাঁওয়ের জেলা প্রশাসক মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে জানায়। আমরা ঠাকুরগাঁও সরকারি শিশু পরিবারকে ইতোমধ্যে জানিয়েছি।

এই মুহূর্তে শিশুটির একজন অভিভাবক দরকার। তাই আমরা তাকে কারো কাছে দিতে চাই। এরই মধ্যে কয়েকজন কাগজসহ আবেদন করেছেন। ঠাকুরগাঁও সরকারি শিশু পরিবারসহ পরবর্তীতে আমরা কাগজ যাচাই-বাছাই করে যাকে দেওয়ার মতো যোগ্য মনে হয় তাকে আমরা বাচ্চাটা দিব।

শিশুটির অভিভাবক খোঁজার বিষয়ে তিনি বলেন, হাসপাতালে ভর্তির কাগজে উল্লেখিত ঠিকানায় আমরা লোক পাঠিয়েছিলাম কিন্তু সেই ঠিকানায় খোঁজ খবর নিয়েও শিশুটির অভিভাবককে পাওয়া যায়নি।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......