1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
  2. mdalamin0972@gmail.com : alamin :
শিরোনামঃ
ঢাকায় নিহত ভাঙ্গারী ব্যবসায়ী সোহাগের দাফন বরগুনায় সম্পন্ন  বরগুনায় ৩৩০০ কৃষকের মাঝে ভেজা ও নষ্ট সার-বীজ বিতরণ, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার গাফলিত” কৃষকদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ বটিয়াঘাটার ৪ নম্বর সুরখালি ইউনিয়নের জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের কর্মী সম্মেলন ২০২৫ বাঁশখালী ডিগ্রি কলেজের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন এডভোকেট আশরাফ হোসেন রাজ্জাক। বালিয়াডাঙ্গীতে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা ভিজিএফের চাল বিতরণে গিয়ে ইউপি সদস্যদের বাধার মুখে এসিল্যান্ড বাঁশখালীতে আস্করিয়া সড়ক নয় যেন মিনি পুকুর বাগেরহাটের ইউএনও মুস্তাফিজুর রহমান মানবতার সেবায় নিয়োজিত গোমস্তাপুরে ছেলে নিখোঁজ ১৩ দিন হলেও এখনো মিলেনি খোঁজ বাবা মায়ের আর্তনাদ ধাড়িয়া বন্দরে বিএনপি’র সদস্য নবায়ন কার্যক্রম সফল

তৃতীয় বছরে পদার্পণ করল বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ব্যতিক্রমধর্মী নিরন্ন মানুষের জন্য “মেহমানখানা “।

  • আপডেট সময়ঃ শুক্রবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৩
  • ১২২ জন দেখেছেন

মোহাম্মদ মিলন আকতার,রংপুর বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান:-

তৃতীয় বছরে পদার্পণ করল বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার জ্যৈষ্ঠ সাংবাদিক হারুন অর রশিদ এর উদ্যোগে ব্যতিক্রমধর্মী নিরন্ন মানুষের জন্য “মেহমানখানা “। প্রতি সপ্তাহের শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে অসহায় ছিন্নমূল মানুষের জন্য খাদ্য সরবরাহ করেন । মেহমানখানা টি ১০৪ সপ্তাহ যাবৎ ভিক্ষুক, অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষের জন্য খাদ্য সরবরাহ করে যাচ্ছেন । ব্যক্তিগত উদ্যোগে মেহমান- খানাটি শুরুতে পরিচালনা করলেও বর্তমানে শুভাকাঙ্ক্ষীদের সহযোগিতায় আরো পুষ্পঠিত হয়েছে । শুরুতে ১১৫ জন অসহায়, দারিদ্র, ছিন্নমূল মানুষের খাদ্য সরবরাহ করলেও আজ তা এসে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৫০ জনে। আজ ১০৪ তম সপ্তাহে প্রায় ২৫০ জন নিরন্ন মানুষকে চেয়ার টেবিলে বসিয়ে খাওয়ার দৃশ্য চোখে পরেছে । এই মেহমানখানা টি কেন করা হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে সাংবাদিক হারুন অর রশিদ জানান, শুরুর এক সপ্তাহ আগে আমার কাছে একজন অসহায় মানুষ এসে দুপুরের খাবার চায়লেন এবং বললেন দীর্ঘদিন ধরে ভালো খাবার খেতে পারিনি, আজ কয়েকজন বড়লোকের বাড়িতে গিয়েও খাবার পাইনি, একথা শুনে মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিই প্রতি শুক্রবার এক বেলা এসব অসহায় ও ভিক্ষুকদের ভাল খাবারের ব্যবস্থা করার। এটি আমার কাছে কয়েকজন বন্ধু ও আমার বৌ বাচ্চাদের সংগে পরামর্শ করি।তারাও আমাকে উৎসাহিত করে। সেই থেকেই এ কর্মসূচি চলমান রয়েছে।
সাংবাদিক হারুন অর রশিদ আরো জানান, প্রথমে এটি হতভাগা সেন্টার নামে চললেও পরবর্তিতে এটি মেহমানখানা নাম করণ করা হয়। প্রথম কয়েক শুক্রবারে নিজ অর্থায়নে খাদ্য সরবরাহ করি। এখন আমার পাশাপাশি অনেকেই সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তাই , “মেহমানখানা” পরিচালনা করতে অসুবিধা হবেনা ইনশাল্লাহ ।

এদিকে এমন মহতী উদ্যোগের জন্য সাদা মনের এই সাংবাদিক হারুন অর রশিদ জনসাধারণের প্রশংসায় মুখরিত হচ্ছেন।

আজ দু বছর পূর্তি উপলক্ষে জেলার বিভিন্ন সংবাদ কর্মী , সুশীল ব্যক্তি , রাজনৈতিক ও মেহমান খানার মেহমান বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......