1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
  2. mdalamin0972@gmail.com : alamin :
শিরোনামঃ
ভিজিএফের চাল বিতরণে গিয়ে ইউপি সদস্যদের বাধার মুখে এসিল্যান্ড বাঁশখালীতে আস্করিয়া সড়ক নয় যেন মিনি পুকুর বাগেরহাটের ইউএনও মুস্তাফিজুর রহমান মানবতার সেবায় নিয়োজিত গোমস্তাপুরে ছেলে নিখোঁজ ১৩ দিন হলেও এখনো মিলেনি খোঁজ বাবা মায়ের আর্তনাদ ধাড়িয়া বন্দরে বিএনপি’র সদস্য নবায়ন কার্যক্রম সফল ডেঙ্গু রোগীদের জন্য কর্নেল (অব.) হারুনুর রশিদের মানবিক সহায়তা বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বাঁশখালীতে ভাড়া বাসায় ডাকাতি। দায়িত্ব পালনে দারোয়ানের অবহেলা। গ্রাম্য সালিশে মিমাংসার চেষ্টা। এলাকাবাসির ক্ষোভ দারোয়ানের প্রতি। শিবগঞ্জে দুর্ভোগের দীর্ঘশ্বাস: ভাঙা সড়ক আর জনপ্রতিনিধিদের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি! মুকসুদপুরে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থীর পথসভা,জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন খুলনায় তৃতীয় দিনের মতো খাদ্য অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় ৩১ ওয়ার্ডে ওএমএস কার্যক্রম চলমান

ডিজিটাল নথির যুগে প্রবেশ করলো চুয়েট

  • আপডেট সময়ঃ সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৮০ জন দেখেছেন

বিশেষ প্রতিনিধি: ২৭ফেব্রুয়ারি দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মধ্যে প্রথম ধাপে ডিজিটাল নথি (ডি-নথি) এর যুগে প্রবেশ করলো চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। গতকাল ২৬শে ফেব্রুয়ারি (রবিবার)  সকাল ১০টায় বাংলাদেশ মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)-তে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি মহোদয় প্রথম পর্বে দেশের ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি-নথি কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন। এ সময় চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম মহোদয় নিজ ডিজিটাল আইডি দিয়ে লগ-ইন এর মাধ্যমে আইসিটি বিভাগে একটি পত্র প্রেরণের মাধ্যমে চুয়েটের পক্ষে উক্ত কার্যক্রমের সূচনা করেন। অনুষ্ঠানে চুয়েটের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, আইআইসিটির সিস্টেম অ্যানালিস্ট প্রকৌশলী মো. তৌহিদুর রহমান এবং ডেপুটি রেজিস্ট্রার জনাব এস.এম. মোখতারুল মোস্তফা ইউজিসিতে উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে চুয়েট প্রান্তের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাগণ ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ডি-নথি প্রক্রিয়া মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইলের কাজ ডিজিটাল পদ্ধতি অনুসরণ করে সম্পাদিত হবে। উপাচার্যসহ সব পর্যায়ের অনুমোদনকারীরা যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো সময় ফাইল অনুমোদন করতে পারবেন। এতে তাদের সময় যেমন ব্যয় কমবে তেমনি কাগজ সাশ্রয়, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জায়গা আরও বেশি নিশ্চিত হবে। এছাড়া প্রশাসন ও একাডেমিক ক্ষেত্রে গতিশীলতা বাড়বে। পর্যায়ক্রমে দেশের সব পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি-নথি কার্যক্রমের আওতায় আনা হবে।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......