1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
  2. mdalamin0972@gmail.com : alamin :
শিরোনামঃ
ভিজিএফের চাল বিতরণে গিয়ে ইউপি সদস্যদের বাধার মুখে এসিল্যান্ড বাঁশখালীতে আস্করিয়া সড়ক নয় যেন মিনি পুকুর বাগেরহাটের ইউএনও মুস্তাফিজুর রহমান মানবতার সেবায় নিয়োজিত গোমস্তাপুরে ছেলে নিখোঁজ ১৩ দিন হলেও এখনো মিলেনি খোঁজ বাবা মায়ের আর্তনাদ ধাড়িয়া বন্দরে বিএনপি’র সদস্য নবায়ন কার্যক্রম সফল ডেঙ্গু রোগীদের জন্য কর্নেল (অব.) হারুনুর রশিদের মানবিক সহায়তা বেতাগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বাঁশখালীতে ভাড়া বাসায় ডাকাতি। দায়িত্ব পালনে দারোয়ানের অবহেলা। গ্রাম্য সালিশে মিমাংসার চেষ্টা। এলাকাবাসির ক্ষোভ দারোয়ানের প্রতি। শিবগঞ্জে দুর্ভোগের দীর্ঘশ্বাস: ভাঙা সড়ক আর জনপ্রতিনিধিদের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি! মুকসুদপুরে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত প্রার্থীর পথসভা,জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরন খুলনায় তৃতীয় দিনের মতো খাদ্য অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনায় ৩১ ওয়ার্ডে ওএমএস কার্যক্রম চলমান

অবহেলিত জনপদের নাম বহরবুনিয়া, মোঃ আমিনুল ইসলাম। পরিচালক, দৈনিক অপরাধ অনুসন্ধান লিমিটেড। বাগেরহাট জেলার মোরেলগঞ্জ উপজেলার ১১নং বহোরবুনিয়া ইউনিয়নে রয়েছে ৩০(+_)হাজার লোকের বসবাস।। এখানে রয়েছে ৯টি ওয়ার্ড। ভাগ্যর নির্মম পরিহাস এখানে ১কিলোমিটার পিসডালাই রাস্তা নেই। বহরবুনিয়া ইউনিয়নের প্রাণ কেন্দ্র ফুলহাতা বাজার। এখানে রয়েছে একটি কৃষি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট, ইউনিয়ন পরিষদ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ অফিস, তসিল অফিস, মহসিন ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, ফুলহাতা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ফুলহাতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পাসে রয়েছে কেওড়া নদী। জোয়ারের পানিতে ডুবে যাচ্ছে বাজার।মানুষের ঘর বাড়ি রাস্থাগাট। বাংলাদেশের দ্বিতীয় সমূদ্র বন্দর মংলা বন্দর এখান থেকে মাত্র ১০কিলোমিটার দুরত্ত। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলেও বলতে হয়, এলাকাবাসীর বসবাস এখোন অনুপযোগী হয়ে পড়েছে দিন দিন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় সংসদ সদস্য এ্যাডভোকেট আমীরুল আলম মিলন। (বাগেরহাট ৪)মহোদয় নিজেও পর্যবেক্ষণ করেছেন এলাকায় গুরে গুরে। এলাকাবাসীর তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, স্যার আপনি এলাকাবাসীর মন জয় করে নিয়েছেন, তাই ১১নং বহরবুনিয়া ইউনিয়ন বাসীর একটা ই দাবি আপনার কাছে তাদের বসবাস উপযোগী রাস্তা। বেরী বাদ। তথ্য অনুযায়ী জানা যায় সন্ন্যাসী থেকে, মোরেলগঞ্জ ঘষিয়াখালি ৯৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ দরকার। এই অঞ্চলএর মানুষের আয়ের উৎস খুবই কম।এরা চিংড়ী এবং সাদা মাছ চাষের উপরে নির্ভরশীল। বাংলাদেশে রপ্তানী আয়ের মধ্য অন্যতম। নদীর সাথে বেড়িবাঁধ না থাকার কারনে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।। দিন দিন কমে যাচ্ছে দেশের আয়ের উৎস। জোয়ার এবং বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা।এবং আপনার মাধ্যমে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে পৌঁছাতে চায় এলাকাবাসী। এই ডিজিটাল সোনার বাংলায় ১১নং বহরবুনিয়া ১কিলোমিটার পিসডালাই রাস্তা নেই। এটা দুঃখ জনক হলেও সত্য। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন এলাকাবাসীর। বন্যা এবং জোয়ারের পানি থেকে বাঁচানো। টেকসই ভেরিবাদ চাই।জেলা এবং উপজেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ। তাদের একটাই পথ নৌ পথ।। নাই কোনো স্বাস্থ্য কেন্দ্র।। এই এলকার মানুষের দুর্ভোগের কথা বলে শেষ করা যাবেনা।

  • আপডেট সময়ঃ বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২২
  • ২০৯ জন দেখেছেন

 

 

মোঃ আমিনুল ইসলাম,পরিচালক,দৈনিক অপরাধ অনুসন্ধান :- বাগেরহাট জেলার মোরেলগঞ্জ উপজেলার ১১নং বহোরবুনিয়া ইউনিয়নে রয়েছে ৩০(+_)হাজার লোকের বসবাস।।

এখানে রয়েছে ৯টি ওয়ার্ড। ভাগ্যর নির্মম পরিহাস এখানে ১কিলোমিটার পিসডালাই রাস্তা নেই। বহরবুনিয়া ইউনিয়নের প্রাণ কেন্দ্র ফুলহাতা বাজার। এখানে রয়েছে একটি কৃষি ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট, ইউনিয়ন পরিষদ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ অফিস, তসিল অফিস, মহসিন ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, ফুলহাতা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ফুলহাতা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পাসে রয়েছে কেওড়া নদী। জোয়ারের পানিতে ডুবে যাচ্ছে বাজার।মানুষের ঘর বাড়ি রাস্থাগাট। বাংলাদেশের দ্বিতীয় সমূদ্র বন্দর মংলা বন্দর এখান থেকে মাত্র ১০কিলোমিটার দুরত্ত। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলেও বলতে হয়, এলাকাবাসীর বসবাস এখোন অনুপযোগী হয়ে পড়েছে দিন দিন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় সংসদ সদস্য

এ্যাডভোকেট আমীরুল আলম মিলন।

(বাগেরহাট ৪)মহোদয় নিজেও পর্যবেক্ষণ করেছেন এলাকায় গুরে গুরে। এলাকাবাসীর তথ্য অনুযায়ী জানা যায়,

স্যার আপনি এলাকাবাসীর মন জয় করে নিয়েছেন, তাই ১১নং বহরবুনিয়া ইউনিয়ন বাসীর একটা ই দাবি আপনার কাছে তাদের বসবাস উপযোগী রাস্তা। বেরী বাদ। তথ্য অনুযায়ী জানা যায় সন্ন্যাসী থেকে, মোরেলগঞ্জ ঘষিয়াখালি ৯৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ দরকার। এই অঞ্চলএর মানুষের আয়ের উৎস খুবই কম।এরা চিংড়ী এবং সাদা মাছ চাষের উপরে নির্ভরশীল। বাংলাদেশে রপ্তানী আয়ের মধ্য অন্যতম। নদীর সাথে বেড়িবাঁধ না থাকার কারনে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।। দিন দিন কমে যাচ্ছে দেশের আয়ের উৎস। জোয়ার এবং বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়া থেকে রক্ষা।এবং আপনার মাধ্যমে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে পৌঁছাতে চায় এলাকাবাসী। এই ডিজিটাল সোনার বাংলায় ১১নং বহরবুনিয়া ১কিলোমিটার পিসডালাই রাস্তা নেই। এটা দুঃখ জনক হলেও সত্য। মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে আকুল আবেদন এলাকাবাসীর।

বন্যা এবং জোয়ারের পানি থেকে বাঁচানো। টেকসই ভেরিবাদ চাই।জেলা এবং উপজেলার সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ। তাদের একটাই পথ নৌ পথ।। নাই কোনো স্বাস্থ্য কেন্দ্র।। এই এলকার মানুষের দুর্ভোগের কথা বলে শেষ করা যাবেনা।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......