বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৩ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক:- কিন্তু ঘটেছে বিপরীত। এক শ্রেনী মানুষের অহংকার, হিংসা,শঠতামি, নোংরামি, অন্যায়,অনিয়ম,অসুন্দর চিত্রে জাতি নিমজ্জিত। ধন সম্পদের লোভ,লালসায় একে অপরের সাথে হিস্র দানবের উৎপাত বেড়ে গেছে। মজুদদারি চক্রের কবলে গোটা জাতি নিমজ্জিত। রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে নানামুখী অভিযান পরিচালনা করা হলেও তা যেন কাজে আসছেনা। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দরের অস্থিতিশীলতা নিম্ম আয়ের মানুষের মাঝেই শুধু নয়; সকল মানুষের মাঝে প্রভাব ফেলেছে। রাষ্ট্রের পক্ষে সরকারের উচিৎ বাজার মনিটরিং সেল রাজধানী থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ের হাট বাজারে পাঠিয়ে দেয়া। অসাধু ব্যবসায়ীদের জরিমানার নামে লাখ লাখ টাকা দন্ড,জেল-জরিমানা না নিয়ে এরুপ ব্যবসায়ীকে চিহ্নিত করে খোলা বাজারে পরিবারের লোকজন ডেকে এক ঘন্টা জামা খুলে রোদে দাঁড় করিয়ে রাখা উচিৎ। তার লাইসেন্স ১ মাসের জন্য বাতিল করে দোকান সিলগালা করে দেয়া হোক, দেখবেন ভালো ফলাফল আসবে। একজনের এই লজ্জার চিত্র দেখে গোটা বাজারের মাঝে স্বস্তি ফিরে আসতে বেশি সময় লাগবেনা। এখন যেভাবে দোকানে গিয়ে ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে জরিমানার টাকা নিয়ে আসা হয় তাতে কালোবাজারিদের কিছু আসে যায়না। বরং ভ্রাম্যমান আদালত চলে গেলে পুনরায় তিনগুণ দরে বেচাকেনা চালু করেন।
মনে রাখতে হবে ধর্মে ব্যবসাকে হালাল করেছেন; তবে কিন্তু গলাকাটা ব্যবসাকে নয়।
[এ কথা গুলো আমার ব্যক্তিগত মতামত উপলব্ধি মাত্র]
“আহমেদ আবু জাফর”
প্রতিষ্ঠাতা, সভাপতি,
বি এম এস এফ।