1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
  2. mdalamin0972@gmail.com : alamin :
শিরোনামঃ
আলোর পথে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পরিবেশ দিবস উপলক্ষে পুরস্কার বিতরণী ও অগ্নিনির্বাপণ মহড়া প্রদর্শনী কালাইয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান: এক উজ্জ্বল আয়োজন তালতলীতে চাঁদাবাজ শহীদুল হক মেম্বারের বিচারের দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল আমতলী থানায় রেঞ্জ ডিআইজির দ্বি-বার্ষিক পরিদর্শন সম্পন্ন গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে সেনা কর্মকর্তা পরিচয়ে বিয়ে-যৌতুক আদায়, যুবক আটক তালতলীতে জমি নিয়ে বিরোধ, হামলায় আহত -৩ যৌতুকের দাবীতে গর্ভবতী স্ত্রীকে হত্যার ২৩ বছর পর স্বামীর মৃত্যুদন্ড রায় উদয়পুর ইউনিয়ন পরিষদে ভিজিএফ-এর চাল বিতরণে স্বচ্ছতা আনতে ডিজিটাল লটারি পদ্ধতি গ্রহণ বাঁশখালীতে ৬ হাজার ইয়াবা উদ্ধার ও একটি মোটর সাইকেল জব্দসহ আটক ১  সীতাকুণ্ডের জনদূভোর্গের বহুল প্রতীক্ষিত সড়কের ঢালাই কাজ শুরু।

মুকসুদপুরে এক শিক্ষকের আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ভাইরাল, সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলপাড়

  • আপডেট সময়ঃ শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১০০ জন দেখেছেন

ফকির মিরাজ আলী শেখ,বিশেষ প্রতিনিধি,গোপালগঞ্জ থেকে: গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার ৬৭ নং কালিবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক লিটন সরকার ও এক গৃহিণীর পরকীয়ার আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।

 

ইতিমধ্যে ওই শিক্ষককে এলাকাবাসী ও ম্যানেজিং কমিটির চাপের মুখে কালিবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে মুকসুদপুরের কাশালিয়া ইউনিয়নের ৮৮ নং টোংরাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ডেপুটিশনে মৌখিক দায়িত্ব দিয়েছেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস।

এদিকে স্কুলশিক্ষকের আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ হওয়ায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষকদের এ ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়ার ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

 

বিবাহ বহির্ভূত পর স্ত্রীতে আসক্তি হওয়ার বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক লিটন সরকার বলেন, আমি এসবের কিছুই জানি না। কিভাবে কি হয়েছে? হয়তোবা ওই নারী ষড়যন্ত্র করে আমাকে ফাঁসাতে এগুলো করে থাকতে পারে। তাছাড়া আমার স্ত্রী ও সন্তানাদি রয়েছে। আপনারা সাংবাদিক, আপনারা চাইলে আমাকে বাঁচাতে পারেন।

 

এ বিষয়ে ৮৮ নং টোংরাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বর্তমান সভাপতি শংকর বিশ্বাস ও সাবেক সভাপতি মহাদেব বাড়ৈ বলেন, আমরা বিষয়টি জেনেছি, সত্যিই যদি ওই শিক্ষক এ ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকে তাহলে আমরাও এখান থেকে তার অপসারণ চাই এবং তার বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিতে সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করি।

 

গোপালগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল হামিদ জানান, বিষয়টি আমি জেনেছি, তাকে যেখান থেকে ডেপুটেশনে নেওয়া হয়েছিলো সেখানেই তাকে পুনঃ বহালের জন্য উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দিয়েছি। এছাড়াও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে, তদন্তে সে দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। যদিও তা খুবই সামান্য। তবে এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী অথবা এলাকাবাসীর পক্ষে ফৌজদারি ব্যবস্থা নিলে হয়তোবা সে উপযুক্ত শাস্তি পাবে।

 

জানাগেছে, শিক্ষকের আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পরে অভিবাবকদের পক্ষে অভিযুক্ত ওই শিক্ষককে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দ্রুত অপসারণের দাবিতে ওই বিদ্যালয়ের কয়েকজন অভিভাবক একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......