জুয়েল রানা ময়মনসিংহ ফুলপুর উপজেলা প্রতিনিধি। গুণীজনদের সাথে পল্লী কবি আঃ ছোবহান গুণীজনরা হলেন ফুলপুর প্রেস ক্লাবে সভাপতি জাতীয় সাপ্তাহিক ফুলতারা.র সম্পাদক নাজিমউদ্দিন,নজরুল ইসলাম শিক্ষক,সিনিয়র রিপোর্টার দুলাল মিয়া,ভোরের কাগজ পত্রিকার  রিপোর্টার  আবু রায়হান। চিরচেনা মুখ  পল্লী কবি আঃ ছোবহান এর তাহার জম্ম ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলায় ৫নং সদর ইউনিয়নে ২নং ওয়ার্ডে পূর্ব ফতেপুর গ্রামে.১৯৫৬.সনে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন।তিনি স্কুল জিবন থেকেই কবিতা পড়তে ভালোবাসতেন কন্ঠস্বর ছিলো খুব ঐই ভালো,তাহার কবিতা পড়ার মিশন শুরু হয় ভিবিন্ন  হাট বাজারে,গণ মানুষের মনে ঠাই পেয়েছেন কবিতা পড়ে ,সেই থেকেই পরিচিত হন পল্লী কবি হিসাবে বেশ পরিচিত হন। তিনি একজন হাস্যজ্জল সাদা মনের খুবই ভালো মানুষ,পল্লী কবি আঃ সোবহান তাহার জীবন অতিবাহিত হয় ভিবিন্ন  জেলায় জেলায় বই ও কবিতা পরে। তিনি জখন বাজারে বাজারে গিয়ে।আজ থেকে প্রায় (৮০) দশকের দিকে শাহজাহানের নামের একটি কবিতা ছিলো।কবিতাটা ছিলো, ১৩৬৫ সালে সেই ঘটনা বরিশালে হয়ে ছিলো পাতার হাট থানায় সেই দেশের এক গরীব ছিলো বৃদ্ধ ছিলো অসহায়,তাহার ঘরে একটি ছেলে জন্ম নিল নাম রাখিলও শাহজাহান।এই কবিতাটি ছিলো শাহজাহানের কবিতা শাহজাহান নামের কবিতাটি বেশ সারা বাংলাদেশে ছরিয়ে পরে কবিতাটি। আরও, কিছু কবিতার নাম রয়েছে, মামলার সাক্ষী ময়না পাখি, দাদি করে নাতি বিয়া ১০লাখ টাকা মহর দিয়া। এবং আরও অশঙ্খ কবিতা রয়েছে।যখন এই সব কবিতা সুরেলা কন্ঠে এবং মধুর সুরে পরতেন তখন বাজারের হাজার হাজার মানুষ,পল্লী কবি আঃসোবহান এর কবিতা শুনতেন হাজার হাজার দর্শক তখন তাকে গিরে কবিতা শুনে ক্রয় করতেন।পল্লী কবি আঃ সোবহান এর জীবনে বিভিন্ন দেশ দেশান্তর ভব ঘুরে কবিতা পরে হাট বাজারে কাটিয়েছেন তার জিবন।তিনি আগের মত কবিতা পড়তে পারেন না।এই ছিলো তাহার জীবন সংগ্রাম আর কবিতা পড়া সবাই উনার জন্য দোয়া করবেন।