1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
শিরোনামঃ
র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম’র অভিযানে অস্ত্র হাতে নিয়ে নাশকতা সৃষ্টিকারী, চট্টগ্রামের কুখ্যাত সন্ত্রাসী,মাদক সম্রাট, গ্যাং লিডার,যুবলীগ কর্মী,কিলার ফয়সাল গ্রেপ্তার। পতেঙ্গা থানায় হামলা,ভাংচুর ও সী বীচে চাঁদাবাজীর অভিযোগে মাসুদ করিম গ্রেপ্তার। র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম’র অভিযানে হত্যা মামলার এজাহারনামীয় আসামি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ও কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী মোঃ রাশেদ গ্রেফতার। বটিয়াঘাটা সরস্বতী মাধ্যমিক বিদ্যাপীঠে সিরাতুন্নবী ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত শিবগঞ্জে স্কুল মাঠে গরু ছাগলের হাট ডিবির অভিযানে তালতলীতে ১৮০ ইয়াবা সহ আটক ১ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদ রথিন বিশ্বাসের পরিবারের পাশে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক কোটালীপাড়ায় গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় র‍্যাব-৭ ও র‍্যাব-১১ এর যৌথ আভিযানে ০৪ আগস্ট ২০২৪ খ্রি. বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনরতদের উপর গুলিবর্ষণের মাধ্যমে হত্যা চেষ্টা মামলার আসামি সুলাইমান বাদশা আটক। র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম’র অভিযানে অপহৃত সিএনজি ফিলিং স্টেশনের কর্মচারীকে জীবিত উদ্ধার এবং অপহরণের মূলহোতা ও অটোরিক্সা জব্দ সহ অপহরণকারী গ্রেফতার-০৭

মিথ্যা প্রতিশ্রুতিতে বছরের পর বছর ভবদাহ পানি নিষ্কাশনের অভিনয়- হচ্ছে না সুষ্ঠু সমাধান

  • আপডেট সময়ঃ শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১০১ জন দেখেছেন

মোঃআরিফুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার,যশোর।যশোরের ভবদহ অপরিকল্পিত জলাবদ্ধতা মানুষের মাঝে দুঃখ নামের ভক্রান্ত স্হান। এটা অবস্থিত যশোর অভয়নগর উপজেলার ৪নং পায়রা ইউনিয়নে

এই ভবদহে দুটি সুইস গেট আছে, ২১ টি কপাট ও ৯টি কপাট। এখান দিয়ে ২৭টি বিলের পানি পার হয়ে নদী দিয়ে সাগরে চলে যাবে।

যে নদী দিয়ে পানি পার হয় তার নাম টেকা নদী।এক সময় এই নদী তে জোয়ারের পানি এমন গতিতে প্রবেশ করত তাতে এই অঞ্চলে বসত বাড়ি পানিতে ডুবে যেত।সেটা রোধ কারার জন্য  মূলত  এই সুইস গেট করা হয়।

জোয়ারের সময় গেট বন্ধ করে দিত,আর ভাটার সময় খুলে দিত।তাতে এই নদীর সাথে সংযুক্ত ২৭টি বিলের পানি নেমে যেত।

 

তাতে এই বিল কেন্দ্রীক লাখ লাখ জনগোষ্ঠী ফসল ফলিয়ে তাদের জীবন জীবিকা নির্বাহ করত।

 

কিন্তু এখন সেই সুইস গেট এ অঞ্চলের মানুষের গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।এর কারন এই নদীর তলদেশ পলি জমে উঁচু হয়ে গেছে, আর ২৭টি বিলের তলা নিচু রয়ে গেছে। যার ফলে বছরের পর বছর এ অঞ্চলে জলাবদ্ধতা থেকে যাচ্ছে।

 

বর্ষার মৌসুমে বসত বাড়িতে জলাবদ্ধতার গ্রাসে দিনের পর দিন থাকতে হচ্ছে। মানুষ অভাব অনটনে দিন পার করছে। যাদের চাষের জমি নাই তাদের অবস্থা যেমন, আর গৃহস্থের অবস্থা তেমন।

 

মধ্যবিও লোক না পারছে জন দিতে, না পারছে সংসার চালাতে। মনের চাপা কষ্টে তাদের দিন কাঠছে।

 

বিভিন্ন সময় আন্দোলনের চাপে সরকার শত শত কোটি অর্থ ব্যয় করলেও এর কোন স্হায়ী সমস্যার সমাধান করতে পারছে না।

যে নদী প্রস্হ ছিল ১৫০ থেকে২০০মি। এখন ড্রেজার মেশিন দিয়ে খনন করে মাএ ২৫-৩০ ফুট করে রেখেছে।

এ খানে আগে নদী ছিল বোঝার কোন উপায় নেই।

 

আগে কিছুটা সফল প্রকল্প টি আর এম থাকলেও সেটির পথ বন্দ করে দেয় একটি বিশেষ স্বার্থন্বেশী মহল।

 

বর্তমানে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা যা নেওয়া হয়েছে তা কতটুকু সফল না দেখলে কাউকে বোঝানো সম্ভব নয়।

২৭টি বিলের পানি বৈদ্যুতিক পাম্প দিয়ে সেচ দিয়ে কমানোর ব্যবস্হা করছে। যা দিনের পর দিন চলে আসছে।

২০২১ইং সালের সেপ্টেম্বর মাসে শুরু হয়, দীর্ঘ একটি বছর সেচ চলছে, তাতে যত সামান্য পানি কম হয়েছে তাও আবার খরা অনাবৃষ্টি সহ।

আল্লাহ পাক যদি এক দিন মুষলধারে বৃষ্টি দেয়, সারা বছর সেচ দিয়ে  পানি কমানো সম্ভব নয়।

এই রকম কাজ আল্লার সাথে পাল্লার সামিল।

বর্তমান প্রকল্প নিয়ে ভুক্তভোগী জনসাধারণের সাথে কথা বললে তারা বলে এ ব্যবস্হা আমাদের কোন উপকার হবে না।

দেশী বিদেশি পানি নিষ্কাশন বিশেষজ্ঞ দিয়ে অন্য কোন ভাবে এর সমাধান করতে হবে।

 

আমরা নিজের জমি চাষ করে বাঁচতে চায়। আমাদের নিয়ে আর কোনো খেলা খেলতে দেব না।

আমরা

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কমনা করছি।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......