শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৪৩ পূর্বাহ্ন
মোঃরজিবুল ইসলাম,ব্যুরো প্রধান(খুলনা বিভাগ):- যশোর পাসপোর্ট অফিসে দালাল ছাড়া হয়না কোন কাজ।দালালকে টাকা দিলে কাগজপত্র জমা হয়।
দৈনিক অপরাধ অনুসন্ধান টিমের প্রতিনিধি গ্রাহক সেজে কথা বলতে গেলে কথা বলতে চায় না কর্মকর্তা গন।বিজি আছি পরে আসেন। অনুসন্ধানী টিমকে দেখতে পেয়ে ছিটকে যায় দালাল।কেও কেও দালাল হলেও দৈনিক অপরাধ অনুসন্ধান(Crime Investigation) এর কাছে তারা গ্রাহক বলে দাবি করে।
উপস্থিত ভুক্তভোগী সুমন কুমার রায়(৩২) এর সঙ্গে কথা বলে জানাযায়,আমার আবেদনে ভুল হয় কিন্তু দ্রুত পাসপোর্ট করতে হবে।ওইটা cancel না করলে নতুন করে আবেদন করতেও পারছি না,কিন্তু অফিস চলছে নিজের মত করে অথচ এইটা করতে সামান্য একটু অনলাইনের কাজ।গত ১০থেকে ১২দিন ঘুরছি, সব কিছু ঠিক থাকার পরও আমাকে হয়রানি করে বারবার বাড়ি ঘেকে এটা আনো ওটা লাগবে। এভাবে আমি হয়রানি শিকার হচ্ছি।
দালাল ছাড়া কাগজপত্র জমা দিতে গেলে কোন না কোন ভুল দেখিয়ে দেবে।পরবর্তীতে ফিঙ্গার প্রিন্ট নেওয়ার তারিখ ও নির্ভর করে দালালের উপর। সবকিছু দালাল নির্ভর। কতৃপক্ষ নিরব।মাঝে মধ্যে অভিযান হয় দালালদের বিরুদ্ধে কিন্তু পরের দিন যা তাই।
এ বিষয়ে পাসপোর্ট অফিসের ফোন নাম্বার:০৪২১-৬৮৫১০ এ যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে। কথা বলে নাই কোন কর্মকর্তা।
সরজমিনে দেখা যায় পাসপোর্ট অফিসের কর্মকর্তারা দালালদের উপর নির্ভরশীল।সদর উপজেলা সহ যশোরের সকল উপজেলার জনগণ এর ভুক্তভোগী।ভোগান্তির শিকার হচ্ছে জনগণ।