শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ০৯:৪৮ পূর্বাহ্ন
ফকির মিরাজ আলী শেখ,বিশেষ প্রতিনিধি:
নির্বাচনের বাকী আরমাত্র ৩ দিন, এরই মধ্যে জমে উঠেছে নির্বাচনের মাঠ। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে মাঠ জমতে শুরু করেছে। তবে ঢিলেঢালা ভাবে প্রচার প্রচারণা চল্লেও শেষ মুহুর্তে জমে উঠে নির্বাচন। আর এই প্রচার প্রচারণায় শীর্ষে রয়েছে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আবুল কাশেম রাজের দোয়াত কলম মার্কা। মুকসুদপুর পৌরসভাসহ ১৬টি ইউনিয়নের সর্বত্র গণজোয়ার সৃৃষ্টি করেছেন তিনি। উপজেলার সকল শ্রেণী পেশার মানুষের মুখে দোয়াত কলমের জয়জয়কার। উপজেলা ঘুরে এমন চিত্রই চোখে পড়েছে সর্বত্র।
স্থানীয় ভোটাররা জানান, আবুল কাশেম রাজ এবারই কোন নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। তার পক্ষে বিপুল সংখ্যক নির্বাচনী প্রচার প্রচারনা চালাচ্ছে। উপজেলার সকল এলাকার বিভিন্ন শ্রেণীর পেশার মানুষ স্বেচ্ছায় তার নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। মুকসুদপুরবাসী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসাবে একজন স্বচ্ছ মানুষকে চান। আবুল কাশেম রাজের মধ্যে যথেষ্ট স্বচ্ছতা রয়েছে। সে উপজেলাবাসীর মনজয় করে নিয়েছে। তবে ভোটের মাঠে তার যে অবস্থান তৈরি হয়েছে তাতে সে আল্লাহর রহমতে বিপুল ভোটের ব্যবধানে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।
আবুল কাশেম রাজের দোয়াত কলম মার্কার নির্বাচনী প্রচার প্রচারকের মধ্যে অন্যতম ননীক্ষীর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের দুর্দিনের একজন বিশ্বস্ত কর্মীড় মুহাম্মদ আমিনুল এহসান মুন্সী দৈনিক অপরাধ অনুসন্ধান পত্রিকার সাথে আলাপকালে তিনি জানান, মুকসুদপুর উপজেলার সকল গুরুত্বপূর্ণ বাজারসহ পাড়া মহল্লায় নির্বাচনী প্রচার প্রচারণার অফিস করা হয়েছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত সেখানে ভোটারদের আপ্যায়ন করা হয়। ইউনিয়ন ভিত্তিক ভোট প্রার্থনার জন্য টিম তৈরি করা হয়েছে। তারা সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত প্রতিটি ভোটারের দ্বারে দ্বারে ভোট প্রার্থনা করছেন। নারী ভোটারদের নিকট ভোট চাইতে আলাদাভাবে নারীদেরও টিম করা হয়েছে। তারা যথানিয়মে ভোট প্রার্থনা করছেন। ভোটের যে পরিবেশ তৈরি হয়েছে তাতে জয় আমাদের হবেই ইনশাল্লাহ।
এসময় কয়েকজন এলাকাবাসীর ড়সাথে আলাপকালে তারা জানান, আবুল কাশেম রাজ একজন সৎ এবং স্বচ্ছ লোক, তিনি সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। শিক্ষা ক্ষেত্রে তার অনেক অবদান এলাকার গরীব শিক্ষার্থীদের বই, খাতা, কলম, স্কুল কলেজে ভর্তি ফি সহ নানান ধরনের সাহায্য সহযোগিতা করে থাকেন। এলাকার গরীব দুঃখি মানুষের যে কোন ধরনের বিপদে সাহাজ্য সহযোগিতা করে থাকেন। এলাকার সর্বস্তরের জনগন তাকে ভালোবাসেন। এলাকাবাসী আরো জানান, খেলা ধুলার জন্য স্থানীয় যুবকদরে সব ধরনের সহায়তা করে থাকেন। উপজেলা নির্বাচনে জনসাধারণের উচিত তাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করা। আবুল কাশেম রাজ (দোয়াত কলম মার্কা) উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে অবহেলিত মুকসুদপুরবাসী একটি আধুনিক মডেল উপজেলা পরিষদ উপহার পাবেন।