1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
শিরোনামঃ
র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম’র অভিযানে অপহৃত সিএনজি ফিলিং স্টেশনের কর্মচারীকে জীবিত উদ্ধার এবং অপহরণের মূলহোতা ও অটোরিক্সা জব্দ সহ অপহরণকারী গ্রেফতার-০৭ র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম’র অভিযানে ধর্ষণের চেষ্টা ও পর্নোগ্রাফি মামলার মূলহোতা সহ গ্রেফতার-০৩ বরিশাল রেঞ্জ ডিআইজি মহোদয় বরগুনা জেলার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভায় যোগদান। চট্টগ্রাম সি ই পি জেড এ কর্মরত তহমিনা নামের এক গার্মেন্টস কর্মী নিখোঁজ কালাইয়ে নার্সিং ও মিডওয়াইফারির অবস্থান কর্মসূচি খুলনা বটিয়াঘাটায় বিএনপি নেতা সামসুল ও শফিকুল কে দল থেকে বহিষ্কার দাম্ভিকতার কারণেই হাসিনা সরকারের পতন- মির্জা ফখরুল যুবদল নেতার উপর হামলার বিচারের দাবিতে আমতলীতে বিক্ষোভ সমাবেশ সরকারি চাকরি দেওয়ার নামে অভিনব পন্থায় কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম’র অভিযানে সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি থানার হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ড সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ডাঃ সাইফুল্লাহ চট্টগ্রামে  গ্রেফতার। 

শেরপুরে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

  • আপডেট সময়ঃ বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ২০ জন দেখেছেন

মিজানুর রহমান, শেরপুর জেলা প্রতিনিধি : শেরপুরে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক ভুক্তভোগী। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শহরের নির্ঝর কমিউনিটি সেন্টারে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলাম তার লিখিত বক্তব্য বলেন, আমি জামালপুর জেলার ইসলামপুর থানাধীন বাউসমারী গ্রামের বাসিন্দা। দীর্ঘদিন থেকে আমি শেরপুর জেলার শ্রীবরদী থানাধীন ঝগড়ারচর বাজারের ইসলামপুর রোডে মেসার্স রিফাত এন্টারপ্রাইজ এবং মেসার্স রিফাত ফার্নিচার গ্যালারী আমার দুইটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছি।

গত ৬ ও ৭ আগষ্ট স্থানীয় কিছু সন্ত্রাসী দেশীয় অস্ত্রে সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে আমার দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অতর্কিতভাবে হামলা চালায়। সেসময় প্রাণের ভয়ে আমি এবং আমার ভাই নিরাপদ স্থানে সরে যাই। সেসময় সন্ত্রাসীরা আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সমস্ত মালামাল লুটপাট করে নিয়ে যায়। সন্ত্রাসীরা আমার নির্মাণকৃত দোকান এবং মালামাল সহ প্রায় ১ কোটি টাকার ক্ষতিসাধন করে। যেখানে আমার সারা জীবনের সঞ্চয় ছিল। এঘটনার প্রেক্ষিতে আমি ২১আগষ্ট বিজ্ঞ দ্রুত বিচার ট্রাইবুনালে-২২/২৪ নং নালিশী মোকদ্দমা দায়ের করি। এরপর শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত ওসি ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত করে ঘটনার তদন্ত সত্যতা পাওয়ার পরেও বিষয়টি এড়িয়ে যান। পরবর্তীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছেও একটি অভিযোগ দায়ের করি। তাতেও আমি কোন ফল পাচ্ছি না।

এদিকে সন্ত্রাসীরা প্রতিনিয়ত আমাকে ও আমার পরিবারের সদস্যদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। আমরা এখন মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে চলাফেরা করিতেছি। পাশাপাশি তারা আমাকে আসামী হিসাবে সদ্য কোঠা বিরোধী আন্দোলনে নিহত ব্যক্তিদের জন্য দায়েরকৃত মামলায় গং আসামীর তালিকাতে ঢুকানোর হুমকি দিতেছে। আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আমার সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার সঠিক তদন্ত ও বিচার চাই।

সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী রফিকুল ইসলামের বাবা মো. আব্দুস ছামাদসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

 

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......