মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক:১৭জুন (চট্টগ্রাম)চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ৪১টি ওয়ার্ডের মধ্যে এবারও চসিকে কোরবানি পশুর বর্জ্য অপসারণে সবার চেয়ে এগিয়ে রয়েছে কাউন্সিলর ও সিডিএ বোর্ড সদস্য হাজী মোঃ জিয়াউল হক সুমনের ওয়ার্ড দক্ষিণ হালিশহর।
গতকাল ১৬ জুন গভীর রাত থেকে পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা সহদেব সাহার নেতৃত্বে এবং কাউন্সিলর সুমনের সার্বিক নির্দেশনায় এবারও কোরবানির পশুর নাড়ীভূড়ি,রক্ত হাড় গুড় সহ যাবতীয় ময়লা আবর্জনা জিপিও পলিথিন ব্যাগে ভর্তি করে টার্ণিং পয়েন্টে জমা কোরবানির দিন ভোরে ভোরে ওয়ার্ড এলাকায় পরিস্কার -পরিচ্ছন্ন অভিযান চালিয়ে দুপুরে মধ্যেই চসিকের নির্ধারিত পয়েন্টে স্তুপ করে।
যা সত্যিই একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ ও চ্যালেঞ্জিং সেবামূলক কাজ। ওয়ার্ড এলাকার সল্টগোলা ক্রসিং থেকে নারিকেল তলাস্থ ওয়াসা গলির মুখ পর্যন্ত এবং আশ- পাশের অলি গলিতে সেবকরা ঢুকে নির্দিষ্ট ময়লা আবর্জনা দ্রুত ভ্যানগাড়ি ও টলিগাড়িতে তুলে পিক পয়েন্টে স্তুপ করে।
ময়লা আবর্জনা দ্রুত তুলে সেখানে বিলি সিং পাউডার, জীবাণু ধ্বংস করার ঔষধ ছিটিয়ে দেয়।
এছাড়া এই ওয়ার্ডে চসিকের পরিচ্ছন্ন কাজের সেবক ছাড়াও ব্যক্তিগত কর্মীদের তিন গ্রুপে ভাগ করে পরিচ্ছন্ন কাজ কে সহজ করে দিচ্ছে।
বিকাল সাড়ে চারটার দিকে কাউন্সিলর নিজে সরজমিনে গিয়ে পরিস্কার -পরিচ্ছন্নতার অগ্রগতি হয়েছে কি তা সুপার ভাইজারদের নিয়ে মনিটরিং করেন।
তাই এবারও চসিকে কোরবানি পশুর বর্জ্য অপসারণে সবার চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ৩৯ নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ড।
আগামীতে ও এই ধারা অব্যাহত রাখতে চেষ্টা করবেন বলে জানিয়েছেন কাউন্সিলর হাজী জিয়াউল হক সুমন।