শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:০০ পূর্বাহ্ন
মহিদুল ইসলাম (শাহীন) বটিয়াঘাটা,
নারী ফুটবল খেলোয়াড় ও একই এলাকার নুরআলমের কন্যা নুপুরের পরিবারের সাথে সংঘর্ষে তেঁতুতলার সুপার কুইন ফুটবল একাডেমির নারী ফুটবল খেলোয়াড় মঙ্গলি আহত।নারী খেলোয়াড়দের কাছ থেকে জানাযায়, তেঁতুলতলা এলাকার শাহাদাদ তালুকদার (সেন্টু) হাওলাদার এর কন্যা সাদিয়া তেঁতুলতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রত্যেক দিন সুপার কুইন ফুটবল একাডেমিতে ফুটবল খেলা প্রাকটিস করেন, এর আগে একই গ্রামের নুরআলম খাঁ এর কন্যা নুপুর বেগম রাস্তায় বসে তাদের খেলা উপভোগ করেন।কিন্তু তাদের পোশাক নুপুরের কাছে একটু অশালিন মনে হলে তাদের ছবি তুলে সাদিয়ার মা ও অন্যন্যদের দেখান এবং তার সম্পর্কে বিভিন্ন মন্তব্য করেন। যার কারনে সাদিয়ার মা সাদিয়াকে অনেক বকাবকি করেন।যার ফলে,সাদিয়া গত ২৯/০৭/২০২৩ তারিখ সন্ধা ৭ টার দিকে প্রতিদিনের ন্যায় খেলা শেষে করে বাড়ি যাওয়ার পথে নুপুরের বাড়িতে গিয়ে নুপুরের কাছে তার ছবি তুলে তার মা ও বাহিরের লোকদের কাছে দেখানোর বিষয় যানতে চাইলে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে নুপুর নুপুরের মা সাদিয়াকে মারধর করে। পরে এ বিষয় সাদিয়া বাড়ি যেয়ে সাদিয়ার পরিবারকে জানালে সাদিয়ার মা রাবেয়া ও সাদিয়ার বান্ধবী মঙ্গলী সহ আরো পাচ ছয় জন এসে বিষয় টি আবার জিজ্ঞেস করতে আসলে তাদের উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাদে এতে উভয় পক্ষের চার পাচ জন আহত হয় এর মধ্যে গুরুতর আহত হয় মঙ্গলি (১৮) সাং হোগলবুনিয়া, থানা বটিয়াঘাটা, জেলা খুলনা।বিষয়টি বটয়াঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর নির্দশে বটিয়াঘাটা থানা পুলিশ নুরআলম খাঁ কে আটক করে। এবিষয়ে সাদিয়া বাদি হয়ে গত ৩০/০৭/২০২৩ তারিখ চার জন কে আসামি করে বটিয়াঘাটা থানায় একটি মামল দায়ের করেন।যার মামলা নং ১৮, তারিখ ৩০/০৭/২০২৩।তবে আসামি পক্ষের নুপুর জানান,”আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দেয়া হয়ছে তা মিথ্যা। ছবি তোলা নিয়ে ভুল তথ্যের বিত্তিতে সাদিয়া সহ আরো সাত -আটজন আমাদের বাড়ি এসে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এ সময় আমরা প্রতিবাদ করতে গেলে আমাদের পরিবারের লোকজন মারধর করে।মঙ্গলি কে আমরা মারি নাই, মামলার বাদি সাদিয়া আমাকে কচা দিয়ে আঘাত করে সেই আঘাত মঙ্গলির মাথায় লেগে মঙ্গলির মাথা ফেটে যায়।তখন আমার বাবা নূরআলম খাঁঃ সাদিয়াদের তাড়া দিলে সকলে মঙ্গলি কে রেখে চলে যায়।