সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন
ফকির মিরাজ আলী শেখ,বিশেষ প্রতিনিধি,গোপালগঞ্জ থেকে: গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ঘাঘর বাজারে বেপারী পট্টিতে আগুন লেগে ৩৫টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এতে প্রায় ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
গত শনিবার (২২ এপ্রিল)দিবাগত রাত পৌনে দশটার দিকে এ ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। খবর পেয়ে কোটালীপাড়া ফায়ার সার্ভিসের ২টি ইউনিট টুঙ্গিপাড়ার ১টি ও গোপালগঞ্জের ১টি ইউনিট প্রায় ৪ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।এসময় আগুনে নিখিল দাশের মুদির দোকান,হানিফ খানের মুদির দোকান, উজ্জল মধুর জুয়েলারি, আতিয়ার ফরাজির জুয়েলারি দোকান, অনাই বৈদ্যর জুয়েলারি,বাদশা তালুকদারের মুদির দোকান, আলী ফরাজির মুদির দোকান, উজ্জ্বল
পান্ডের ক্রোকারীজ দোকান, বিমল মন্ডলের মুদির দোকান, সৌরভ তালুকদারের মুদির দোকান, আজিজুরের সুতার দোকান, হায়াত দাড়িয়ার সুতার দোকান, আহাদ ফরাজীর মুদির দোকান ও মুরগির দোকান,সবুজ হাওলাদারের মুরগির দোকান, বাদল সাহার মুদির দোকান,সোহাগের মুরগির দোকান, কসাই সোহাগের মুদির দোকান, ইস্কান্দার ফরাজীর মুদির দোকান, আব্দুল্লাহর কুকারীজের দোকান,হাফেজ মহিউদ্দিনের হোমিওপ্যাথিক, রইচ তালুকদারের চায়ের দোকান, সাব্বির তালুকদারের কলার দোকান, রেজাউল হাওলাদারের মুরগির দোকান, দেলোয়ার সরদারের মুরগির দোকান, মোজাহারুলের মুদির দোকান, বাপ্পি তালুকদারের সেলুনের দোকান, শাহিদ তালুকদারের মোদির গোডাউন, মঞ্জু তালুকদারের মোদি ও ভ্যারাইটিজ, গোসাই কর্মকারের হার্ড ওয়ার, শহীদের কলার আরৎ,রব দারিয়ার মুরগির দোকান, আলিম ফরাজির মুদির দোকান, সুমন দারিয়ার মুরগির দোকান, মানিক বিশ্বাসের কলার আরৎ পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
কোটালীপাড়া ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন মাস্টার মো.সিরাজুল ইসলাম বলেন, আগুন লাগার খবর পেয়ে সাথে সাথে আমাদের চারটি ইউনিট চার ঘন্টার চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে সক্ষম হই। প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে এই ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। প্রাথমিকভাবে ধারণা ব্যবসায়ীদের প্রায় ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।