1. admin@dailyoporadhonusondhanltd.net : admin :
শিরোনামঃ
জয়পুরহাট পাঁচবিবির মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে কর্মী ও সূধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহের ফুলপুরে জুয়ার আসর পুড়িয়ে দিলো নব যোগদানকৃতওসি রাশেদুজ্জামান: শেরপুরের নবাগত পুলিশ সুপার জনাব মোঃ আমিনুল ইসলাম মহোদয়ের যোগদান ও দায়িত্বভার গ্রহণ শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে ফলজ বৃক্ষ উপহার পেল শিক্ষার্থীরা কোটালীপাড়ায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের প্রতিবাদে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন ফুলপুর ইসলামী ব্যাংক ম‍্যানেজারের সাথে ফুলপুর প্রেস ক্লাবের সাংবাদিকদের আলোচনা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠিত। যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযানে ফেনী জেলার সদর থানাধীন মাস্টারপাড়া এলাকা হতে ০১টি বিদেশী আগ্নেয়াস্ত্র ও  কার্তুজ উদ্ধার। জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে মেধাবী শিক্ষার্থীরা পেল সনদ শেরপুরে প্রতারণার ফাঁদে এক নারী জামায়াত আমিরের ‘ক্ষমা’ নিয়ে মাসুদ সাঈদীর স্ট্যাটাস

ডিজিটাল নথির যুগে প্রবেশ করলো চুয়েট

  • আপডেট সময়ঃ সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৪২ জন দেখেছেন

বিশেষ প্রতিনিধি: ২৭ফেব্রুয়ারি দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মধ্যে প্রথম ধাপে ডিজিটাল নথি (ডি-নথি) এর যুগে প্রবেশ করলো চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)। গতকাল ২৬শে ফেব্রুয়ারি (রবিবার)  সকাল ১০টায় বাংলাদেশ মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)-তে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহমেদ পলক, এমপি মহোদয় প্রথম পর্বে দেশের ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি-নথি কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন। এ সময় চুয়েটের মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম মহোদয় নিজ ডিজিটাল আইডি দিয়ে লগ-ইন এর মাধ্যমে আইসিটি বিভাগে একটি পত্র প্রেরণের মাধ্যমে চুয়েটের পক্ষে উক্ত কার্যক্রমের সূচনা করেন। অনুষ্ঠানে চুয়েটের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, আইআইসিটির সিস্টেম অ্যানালিস্ট প্রকৌশলী মো. তৌহিদুর রহমান এবং ডেপুটি রেজিস্ট্রার জনাব এস.এম. মোখতারুল মোস্তফা ইউজিসিতে উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে চুয়েট প্রান্তের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাগণ ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ডি-নথি প্রক্রিয়া মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইলের কাজ ডিজিটাল পদ্ধতি অনুসরণ করে সম্পাদিত হবে। উপাচার্যসহ সব পর্যায়ের অনুমোদনকারীরা যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো সময় ফাইল অনুমোদন করতে পারবেন। এতে তাদের সময় যেমন ব্যয় কমবে তেমনি কাগজ সাশ্রয়, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জায়গা আরও বেশি নিশ্চিত হবে। এছাড়া প্রশাসন ও একাডেমিক ক্ষেত্রে গতিশীলতা বাড়বে। পর্যায়ক্রমে দেশের সব পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি-নথি কার্যক্রমের আওতায় আনা হবে।

শেয়ার করুন

আরো দেখুন......