ওমর ফারুক  চট্টগ্রাম , চট্রগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থানাধীন পতেঙ্গা সী-বিচ ট্যুরিস্ট পুলিশ বাক্সের সামনে, ২৯ নভেম্বর ২০২২ইং সী-বিচ এলাকায় সন্ধ্যা ০৮ টার সময়

পতেঙ্গা  সমুদ্র সৈকত দোকান মালিক সমবায় সমিতির লিঃত্রি-বার্ষিক নির্বাচনোত্তরা শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান ২০২২ইং অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথি জনাব, আলহাজ্ব ছালেহ্ আহম্মেদ চৌধুরী, কাউন্সিলর,৪১ ওয়ার্ড  দক্ষিণ পতেঙ্গা, চসিক,চট্টগ্রাম।

উদ্বোধক জনাব, মোঃইফতেখার হাসান,

পিপিএম(বার),সহকারী পুলিশ সুপার, ট্যুরিস্ট পুলিশ চট্টগ্রাম।

প্রধান বক্তা জনাব, আবু জায়েদ মোঃনাজমুন নুর

অফিসার ইনচার্জ,  পতেঙ্গা মডেল থানা,সিএমপি চট্টগ্রাম।

বিশেষ অতিথি  জনাবা,শাহানুর বেগম

মহিলা কাউন্সিলর,৩৯,৪০ও ৪১ নং ওয়ার্ড, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন।

ও

জনাবা,ইসরাফিল মজুমদার পরিদর্শক, ট্যুরিস্ট পুলিশ, পতেঙ্গা সী-বিচ  চট্টগ্রাম।

জনাব, ওয়াহিদুল আলম চৌধুরী,  সভাপতি,পতেঙ্গা সী-বিচ কমিটি পুলিশ।

জনাব,আলহাজ্ব মোঃনবী হোসেন,  সভাপতি ফুলছুড়ি পাড়া জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটি।

জনাব, আলহাজ্ব হাজী মোঃ জয়নাল আবেদীন, সভাপতি পতেঙ্গা সী-বিচ স্পীড বোড মালিক সমিতি।

জনাব, মোঃমোরশেদ আলম,  সহ-সভাপতি পতেঙ্গা বোড মালিক সমিতি।

জনাব, মোঃ মুসা আলম, সাধারণ সম্পাদক, পতেঙ্গা সী-বিচ স্পীড বোড মালিক সমিতি।

জনাব, শেক আহম্মদ,উপদেষ্টার, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত দোকান মালিক সমবায় সমিতি লিঃ

জনাব, মোঃ ওয়াহিদুল আলম মাষ্টার, সভাপতি পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত দোকানী মালিক সমবায় সমিতি লিঃ এর সভাপতিত্বে,

সঞ্চালনায় করেন জনাব, মোঃমাইনুল ইসলাম,  সাধারণ সম্পাদক, পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত দোকান মালিক সমবায় সমিতি লিঃ

উপস্থিত বক্তারা বলেন-

বলতে দ্বিধা নেই, আমরাই বাংলাদেশের গৌরবের ধন এই পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত সৃষ্টির দাবিদার।আমাদের বংশানুক্রমিক আত্মত্যাগ, তিলেতিলে পরিশ্রমের বিনিময়ে এই দৃষ্টিনন্দন সমুদ্র সৈকতে দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভীড় ওপর্যটন উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এই সীবিচের প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শুনজর পড়ায় জাইকার সহায়তায় সিডিএ এটাকে সিঙ্গাপুরের আদলে গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন।তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অকুন্ঠ কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই।প্রধানমন্ত্রী সুনজর পড়ার পর ২০০৮সাল থেকে বারবার আমাদের সাথে মতবিনিময় পূর্বক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের তালিকা করা হয়। কথা ছিল উচ্ছেদের চার মাসের মধ্যে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিয়ে আমাদের উপযুক্ত মানসম্মত পূর্ণবাসন করা হবে, এমনকি দোকানের কর্মচারীদেরও ক্ষতিপূরণ প্রদান করা হবে।বাস্তবে ২০১৭সালের শেষদিকে উচ্ছেদ শুরু করে ২০১৮ সালের প্রথম দিকে শেষ করে আজ ২০২২ সালের মে  মাসে এসেছি,কিন্তুু ক্ষতিগ্রস্ত দোকানীদের পূর্ণবাসনের ছিটেফোঁটাও কপালে জুটেনি।ইতিমধ্যে কিছু কিছু ব্যবসায়ী বাধ্য হয়ে দিনমজুরী করছেন আর প্রায়১৭-১৮জন পরপারে বাসিন্দা হয়েছেন।আমরা যারা মরতে মরতে বেঁচে আছি সবাই ঋণদান সমিতির কাছ থেকে ঋণের বোঝায় ন্যুব্জ।এরপরেও আমরা পূর্ণবাসনের অপেক্ষায়, সুন্দর ভবিষ্যতের প্রহর গুনছি।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে সাধুবাধ জানিয়ে যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলে -

অনতিবিলম্বে প্রতিশ্রুতি  মোতাবেক আমাদের পুনর্বাসন করা হোক এবং সী-বিচ বেসরকারি ঠিকাদারদের কাছে ইজারার সিদ্ধান্ত বাতিল করে প্রতিশ্রুতি  মোতাবেক জাইকা,সিডিএর কার্ডধারী ৫০০ শতাধিক ক্ষতিগ্রস্থ সকল দোকান মালিককে শীঘ্রই পুনর্বাসন করা হোক।